Monday 16 February 2015

এসো পড়ি






শুভ জন্মদিন


আহইয়ান সোনার জন্মদিন
আসুক ফিরে ফিরে।
হাসি খুশি থাকুক
চারিপাশ ঘিরে।
সবার শুভাশীষে সিক্ত হোক জীবন
হোক প্রাণবন্ত।
চলার পথ সহজ হোক
উন্মোচিত হোক দিগন্ত।
চাই আল্লাহর মেহেরবাণী
চাই করুনা।
নানুমনির জন্মদিনে
আমার শুভকামনা।




শুভ জন্মদিন


http://www.123greetings.com/birthday/happy_birthday/birthday99.html


জারইয়ান সোনার জন্মদিন
আসুক ফিরে ফিরে।
হাসি আনন্দে ভরে উঠুক জীবন
প্রশান্তি থাকুক ঘিরে।
জ্ঞানে গুণে বড় হও
বিকশিত হোক দিনে দিনে।
অগনন শুভেচ্ছা নানু
তোমার জন্মদিনে।


সুস্বাগত



শুভ আগমন সুস্বাগতম
 তোমায় ধরার আলোয়ে।
আলো ছড়ালে মায়ায় জড়ালে
তোমার ছোট্ট বোলে।
কোল ভরালে মন ভরালে
আনলে ভূবন খুশি।
মায়ের কোলে চাঁদের কণা
দোলে পূর্ণ শশী।





অনিক আঁকে
অনেক ছবি
বই খাতা দেয়ালে।
অভিভুত
হয়ে অমিত
চেয়ে থাকে খেয়ালে।




আহইয়ানের
গাড়ি চলে
বাতি জ্বালিয়ে।
আঁকা বাঁকা
পথে চলে
হর্ণ বাজিয়ে।




ইটের উপর
ইট বিছিয়ে
গড়ছে ইমারত।
বড় হয়ে
আর্কিটেক্ট
হবে ইতরাত।




ঈদী পেয়ে
ঈষিতা
ভারি খুশি যে।
ঈদের সালাম
করে তাই
দোয়া চায় সে।




উত্তর মেরুর
পেঙ্গুইনরা
দল বেঁধে থাকে।
উত্তাপ পেতে
মায়ের পায়ে
দাঁড়ায় বুকের সাথে।




ঊর্মি দেখে
ডলফিনরা
আনোন্দেতে মাতে।
দারুন লাগে
লাফায় যখন
ঊষার ঊর্মিতে।




ঋনের টাকায়
কৃষকেরা
ফসল তোলে ঘরে।
সব ঋতুতে
চাষ করে
ঋন শোধ করে।




এঁকে চলে
এজাজ
রঙ তুলিতে।
একুশের ছবি
ফুটিয়ে তোলে
জীবন্ত ক্যানভাসে।




ঐশী কিতাব
বিজ্ঞানময়
রয়েছে জীবন বিধান।
আল্লাহ তায়ালা
সবার জন্য
পালন করতে পাঠান।




ওঝা নাচে
সাপের সাথে
বীণের সুরে সুরে।
ওগো তোমরা
কোথায় দাদু
এসো ত্বরা করে।




ঔষধ তেতো বলে
না করো
না।
ঔষধ না খেলে
রোগ সারে
না।




কম্পিউটর
করছে কাজ
কত তাড়াতাড়ি।
কত রকম
গেম আছে
খেলছে বসে বাড়ি।




খোকন সোনা
খিল খিলিয়ে
হাসছে খেলা দেখে।
নাচে বানর
ডিগবাজি খায়
হাতে লাঠি রেখে।




গাড়ির সীটে
বসে গালীব
দেখছে গাড়ির বহর।
রঙ বেরঙের
গাড়িগুলো
ছুটছে সারা শহর।




ঘড়ি ঘোরে
টিক টিক
কোন দেরি নয়।
ঘড়ি দেখে
সময় মত
পড়তে বসতে হয়।




ব্যাঙ ডাকে
ঘ্যাঙর ঘ্যাং
ডোবার পানিতে।
ঠ্যাং এর লোভে
শিকারীরা
রেখেছে  ফাঁদ পেতে।




চাচী কুটে
চিতল মাছ
চপ বানাবে।
চাটনি সাথে
থাকলে পরে
খেতে মজা হবে।




ছাগল ছানা
ছায়ায় বাঁধা
খাচ্ছে কচি ঘাস।
মায়ের কাছে
যাবে তাই
করছে হাঁস ফাঁস।




জারইয়ান যাচ্ছে
উড়োজাহাজে
দিচ্ছে সাগর পাড়ি।
সাগর জলে
ছুটছে জাহাজ
ঢেউয়ের মালা গড়ি।




ঝিলের পানি
রোদের আলোয়
ঝিল মিল করে।
ঝিলের ধারে
ঝিঁঝিঁ পোকা
ডাকে ঝিঁ ঝিঁ সুরে।




মিঞোঁ মিঞোঁ
ডাকে বিড়াল
মিঞা ভাইর পাশে।
মাছের কাঁটা
খেতে চায়
মাংস চায় সে।




টিটো সোনার
টাট্টুঘোড়া
টগবগিয়ে ছোটে।
পিঠে বসে
লাগাম ধরে
বীরের মত ছোটে।




কাঠঠোকরা
কাঠ ঠুকরে
গর্ত করে তাতে।
মনের সুখে
বাস করে
গাছের কুঠুরিতে।




ডাক পিয়োন
ডাক বিলি করে
ডোর বেল চেপে।
ডাক টিকিটে
ভূল করেনা
দিতে সীল ছেপে।




ঢাক বাজে
ঢোল বাজে
পুজোর মেলাতে।
ঢিলে জামা
পরে ঢুলী
নাচে বিটের সাথে।




ণিপুণ তোলে
বীণার তারে
সুরের রিণি ঝিনি।
গলা সাধে
মিনি
সুরের রাগিনী।




তাল পড়েছে
তাল দীঘিতে
দুলছে ঢেউয়ের তালে।
তালের পিঠা
ক্ষেতে মজা
তেলে ভাজা হলে।




থোকা থোকা
জামরুল
ঝুলছে গাছেতে।
থলে ভোরে
নিয়ে চলে
বাজারের পথে।



দোয়েল পাখি
দাওয়ায় বসে
দিচ্ছে জোরে শীষ।
দিনের শুরু
উঠো খোকন
ঘুমের পালা শেষ।



ধনীজন
ধন জমিয়ে
ধনকুবুরে।
ধনী হলে
ধন বিতরন
কর গরীবে।



নাফিস হবে
ক্রিকেটার
শচীনের মত।
মারবে ছক্কা
মারবে চার
করবে রান শত।



প্রজাপতি
পদ্ম পাতায়
করছে উড়া উড়ি।
নানান রঙের
পাখার বাহার
রঙের ছড়া ছড়ি।



ফুয়াদ দেখ
ফুঁপিয়ে  কাঁদে
ফুটবল তার চাই।
ফিগোর মত
ফুটবলার
হওয়া তার চাই।



বুবুন বাবু
বেলুন দিয়ে
পাহাড় গড়েছে।
বাতাস ভরা
বেলুনেরা
ছুটে চলেছে।



ভালুক  চলে
বনের ভেতর
শিকারের লোভে।
নদী গিয়ে
মাছ  শিকারে
মজার খাওয়া হবে।



মৌচাকেতে
হানা দেয়
মৌ লোভীরা।
তেড়ে এসে
হুল ফুটায়
মৌমাছিরা।



যুবরাজ
যুদ্ধে যাবে
যোদ্ধার বেশে।
হাযার সেনা
যাবে অভিযানে
ফিরবে বীরের বেশে।



রবির কিরণ
বড়ই প্রখর
দিনের আগমনে।
মেঘের ছায়া
 ঢাকে তারে
বৃষ্টি বরণে।



লুলু বসে
খাচ্ছে লিচু
লিচু গাছের ডালে।
দূর থেকে
লাল জামা
মালী দেখে ফেলে।



শশী যাবে
শ্বশুর বাড়ি
লাল শাড়ি পরে।
বর আসবে
শেরওয়ানী পরে
লাল গাড়ি চড়ে।



ষাড়ে ষাড়ে
করছে লড়াই
ফসলের মাঠে।
কৃষকেরা
লাঠি হাতে
তাড়া তাড়ি ছোটে।



হরিণেরা
হয়রান
শিকারীর ভয়ে।
শিকারীরা
উঠেছে
বেপরোয়া হয়ে।



ঝড়ো হাওয়ায়
গাছ পালা
এলো মেলো নড়ে।
কড় কড়
মড় মড়
ডাল ভেঙ্গে পড়ে।



রূঢ় ব্যবহার
করো নাকো
কভু কারো সাথে।
রূঢ় ব্যবহারে
আপন জনও
শত্রু হয় তাতে।



ময়নামতির
ময়নাপাখি
কয় মতির কথা।
নয় লহরী
মতির মালা
হতো তখন গাঁথা।



হঠাৎ এসে
ব্যাগটাকে সে
করলো আত্মস্যাৎ।
চোর ব্যাটাকে
ধরে ফেলে
করলো কুপোকাৎ।



শিং যেনো
ডাল পালা
হরিণের মাথায়।
বাঘের ভয়ে
শিং নিয়ে
বনেতে পালায়।



দুঃখি দেখে
হেসোনা
মেরোনা ঢিল।
দুঃখি জনে
দয়া করো
হয়ে দরাজ দিল।




চাঁদে গিয়ে
অলড্রিন
ঘুরে এসেছে।
চাঁদে কোন
বুড়ি নেই
দেখে এসেছে।

ক্ষ

অক্ষর দিয়ে
স্বাক্ষরতা
করতে হবে শুরু।
নিরক্ষরতা
দূর করতে
আছেন শিক্ষা গুরু।


বর্ণমালা


অ   আ  ই  ঈ  উ  ঊ  ঋ  এ  ঐ  ও  ঔ


আ  -   া
 ই  -  ি
 ঈ  -  ী
উ  -  ু
ঊ  -  ূ
ঋ  -  ৃ
এ  -  ে
ঐ  -  ৈ
ও  - ো
ঔ  -  ৌ



।  , ?  !


ক  খ  গ  ঘ  ঙ
চ  ছ  জ  ঝ  ঞ
ট  ঠ  ড  ঢ  ণ
ত  থ  দ  ধ  ন
প  ফ  ব  ভ  ম
য  র  ল  শ  ষ
স  হ  ড়  ঢ়  য়
ৎ  ং  ঃ  ঁ


্য     ্র    ্    র্র্



ক্ষ   ঙ্ক  ঙ্গ  জ্ঞ  ঞ্চ  ঞ্ছ  ঞ্জ  ত্ত  ষ্ণ  হ্ম   ণ্ড


০  ১  ২  ৩  ৪  ৫  ৬  ৭  ৮  ৯


গল্পে গুনি


নদীর ধারে  ১ বন  ছিল।
বনে অনেক গাছ ছিল।
বনের ২ পাশে পানির স্রোত ছিল।
পানিতে নানা রকম মাছ ছিল।
নদীতে ৩ টি নৌকা বাঁধা ছিল।
নৌকাগুলি ঢেউয়ের তালে দুলছিল।
বনের ৪ পাশে ফুল আর ফলের গাছ ছিল।
বনের পশু পাখিদের মধ্যে দারুন ভাব ছিল।
একদিন ৫ টি হরিণ নদীর ধারে যাবে ভাবল।
যেই ভাবা সেই কাজ শুরু হয়ে গেল।
পথ চলতে চলতে তারা ৬ জন শিকারীর সামনে পড়ল।
শিকারীরা ঝোপের আড়ালে ওৎ পেতে ছিল।
কেওড়া গাছে  ৭টি বানর লাফা লাফি করছিল।
তারা সব দেখল এবং ষড়যন্ত্র বুঝে ফেলল।
বানরেরা একে একে ৮টি কেওড়ার ডাল ফেলল।
নানা রকম স্বরে ওদের সতর্ক করে দিল।
হরিণেরা ৯ লাফে নিরাপদ স্হানে সরে গেল।
সবাই মিলে শিকারীর কবল থেকে বাঁচার শপথ নিল।
 সভার ১০ দিক থেকেই উচ্চারিত হল সোচ্চার হও।
আমাদের অধিকার রক্ষা কর আমাদের বাঁচতে দাও।


ষড় ঋতু


গ্রীষ্মের খাঁ খাঁ রোদে তৃষ্না মেটাতে
রসালো তরমুজ এল ধরাতে।
লিচু পাকে আম পাকে গ্রীষ্মের দিনে
নানু বাড়ি কবে যাবে খোকা খুকু গোনে।

বর্ষায় টুপ টাপ রিম ঝিম বৃষ্টি।
প্রাণ পায় প্রকৃতি,জেগে উঠে সৃষ্টি।
ডিম ভরা ইলিশেরা অনেক আশায়
বহু পথ পাড়ি দিয়ে আসে নদী মোহনায়।

শরতের আকাশে ভাসে মেঘ রাশি রাশি
মনে হয় পেঁজা তুলো বা ভেড়া সারি সারি।
শরতের কাশফুল শিউলির হাসি
বকেরা ডানা মেলে গন্তব্যে যায় ভাসি।

হেমন্তের নবান্নে সবাই মেতে উঠে গ্রামে
জেগে উঠে নতুন সুর কিষান কিষানীর প্রাণে।
হেমন্তের শিশিরে ভেজা কচি দূর্বা  ঘাসে
রোদ্রের ছটা যেনো মুক্তোরা হাসে।

শীত বুড়ি এলো যে হাড় গোড় কাঁপিয়ে
শহর বন্দর মাঠ ঘাট ঝোপ ঝাড় ছাপিয়ে।
শীতের সওগাত গুড় পাটালি
শীতের সবজীর সাথে হয় মিতালী।

বসন্ত জেগে উঠে কোকিলের গানে
ফুল কলিরা কিশলয়ের সাড়া জাগায় প্রাণে।
বসন্ত ঋতুরাজ মুখোরিত চারিদিক
আয়োজনে ব্যস্ত সবাই করবে যে পিকনিক।



ক্রিকেট



শীতের শুরুতে ক্রিকেটের মৌসুম।
 ক্ষুদে ক্ষুদে ক্রিকেটার চোখে পড়ে হরদম।
ব্যাট বল হাতে থাকে খুজে ফেরে সাথীকে।
খেলায় মেতে যায় অপু তপু বাপ্পী পেলে কাউকে।
বোলিং এ দক্ষ এত যেন ইমরান।
ব্যাটিং নিক নাইট করে শত রান।
ব্যাট বল লড়াইয়ে করবে কাপ জয়।
শেষটায় বোল্ড হয়ে হলো পরাজয়।


দাবা


দাবা খেলা বুদ্ধির খেলা
সবটাই কৌশল।
তার সাথে হাতি ঘোড়া
আছে সৈন্যদল।
হাতি ঘোড়া মন্ত্রী সেপাই
লড়ছে মাঠে সবাই।
সুযোগ পেলে ছিনিয়ে নেবে
শত্রুর সব মাথাই।
মন্ত্রী অনেক ক্ষমতাধর
দেখায় কত দাপট ।
রাজা মশাই চমক দেখে
দেয় আড়ালে চম্পট।
ঘোড়া চলে লাফিয়ে
হাতি চলে বাঁকা।
দাবার ছকে যেনো
গোটা রাজ্যটাই আঁকা।
রাজামশাই আছে দেখেই
করছে বাজিমাৎ।
রাজামশাই পড়লে ধরা
সবাই কুপোকাৎ।
দাবা অনেক পুরোনো খেলা
বিশ্ব জুড়ে নাম।
গ্রান্ড মাষ্টার নিয়াজেরা
পেয়েছে যার সুনাম।


প্রভাকর


সোনালী আবিরে মায়াময় প্রভা।
পূর্ব দিগন্তে বিচ্ছুরিত আলোকের শোভা।
কল কাকলিতে মুখরিত বন বনানী।
দিনের আলিঙ্গনে জেগে উঠেছে ধরণী।
গাছ গাছালী,পাখ পাখালী,করছে সূধা পান উর্ধ পানে চাহি।
সোনা ঝরা রোদে ব্যস্ত সবাই নিরন্তন চলছে অবগাহি।
সোনালী বরণ আগুনের গোলা তেঁতেঁ উঠে দুপুরে।
সাগর,নদীর পানি হালকা হয়ে জমে মেঘের আকারে।
চক্রাকারে নিজের ফাঁদে আটকে পড়ে রবি।
মুখোশ খুলে যায় বর্ষণে শীতল বারী।
হালকা মেঘে ম্যাজিকের মত রং ধনু হয়ে,
ভেসে উঠে সূর্য্যের সাত রং প্রতিচ্ছবি হয়ে।
শক্তিধর সূর্য্য সেও ম্রিয়মান হয়।
চাঁদ এসে যখন তার পথে বাঁধা হয়।
সৌর পরিবারকে অবিরাম আবর্তনে ব্যাস্ত রেখে
বিকেলের নিস্তেজ অরুণ অস্তাচলে ঢাকে।

1 comment:

  1. Father's Day is celebrated for a special person of the family - father. All the sun and daughter are express love feeling with their dad and make a day extremely special. If you want to celebrate this Father Day with your father, then you need to some Beautiful Fathers Day Images, Fathers day Wallpapers, and Fathers Day GIF. Here we collect best Fathers Day Quotes Images for you. Father's Day 2017 Father's Day is celebrated in all over the world on the different days.

    ReplyDelete