Wednesday 11 February 2015

কাক কাসুন্দি


গ্রীষ্মের খরতাপে তৃষিত কাক করছে কা কা।
তৃষ্ণার জল কোথায় মেলে চারিদিক খাঁ খাঁ।

কাকেরা নাকি কর্কশ প্রাণি ভাব নেই কারো সনে।
কোকিলের সাথে সদাই আড়ি বিরোধ মনে প্রাণে।
স্বজাতির তরে অন্তঃপ্রাণ নেই কোন জুড়ি।
এক ডাকেই জড়ো হয় আসে সদলবলে উড়ি।
কা কা স্বরে সরব করে মাতিয়ে তোলে প্রান্তর।
শত্রুরা সব ভয়েই মরে কাঁপিয়ে দেয় অন্তর।
নারিকেল গাছের মাথার ফাঁকে কাকে বানায় বাসা।
লোহালক্কড় মিশেল দিয়ে কারিগরী খাসা।
ঝড়ে উড়ে যায়না বাসা থাকে ছানা সমেত।
মায়ের বুকে লুকায় ছানা নিরাপদ নিশ্চিত।
কাক ছানারা বড়ই হুশিয়ার বিপদ এড়াতে।
খানিক দূরে পিতা মাতা থাকে নজরদারিতে।
বাসার কাছে এলেই কেউ খবর আছে তার।
ঠোকর বলে কাকে রক্ষা নেই আর।
চুরি করা কাকের স্বভাব মিলে সিডির ও সন্ধান।
চোখ বুজে সব লুকিয়ে রাখে পরে খুজে খুজে হয়রান।
চুপি চুপি শোন এক গল্প বলি কাকের।
আমার সাথে ভাব হয়েছে দুষ্ট দুটি কাকের।
কোথায় যেনো লুকিয়ে থাকে দেখতে না পাই পাছে।
যেইনা আমি ছাদে আসি উড়ে আসে কাছে।
খাবার দিলে তর সয়না হাত থেকেই খায়।
বিশ্বাস দেখেও বিস্মিত হই ছবিতে দেখ তায়।
Picture 798<a
Picture 794content/uploads/Picture-816-225×300.jpg” alt=”Picture 816″ width=”225″ height=”300″/>
Picture 809
Picture 802
Picture 807
Picture 804
Picture 809
Picture 816
Picture 807

No comments:

Post a Comment